বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ‘উচ্চ পর্যায়ের কমিটি’ করার প্রস্তাব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলায় ভারত ও বাংলাদেশের সহযোগিতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে এই উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের প্রস্তাবের পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলা একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হিসাবে উঠে আসছে। এই দুর্যোগের মুখোমুখি হতে হলে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় প্রয়োজন। এই কমিটির গঠনের মাধ্যমে এই সহযোগিতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি করা হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বক্তব্যে প্রকাশিত হয়েছে, ভারতীয় দূতকে ড. ইউনূস পানির তথ্য বিনিময়ে নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সহযোগিতার কথা বলেছেন। এটি প্রমাণিত করে, দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতা ও সমন্বয়ের জন্য এই কমিটির গঠন খুবই জরুরি।
এই কমিটির গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলা একটি নতুন দিক প্রাপ্ত হবে। ভারতের দূত বলেছেন, ‘ত্রিপুরায় যে বন্যা হচ্ছে, সেটাও নজিরবিহীন। সেখানেও ৫০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।’ এই সমস্যার সমাধানে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় খুবই জরুরি।
এই উচ্চ পর্যায়ের কমিটির গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এই কমিটির গঠনের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি করা হবে এবং বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এই উচ্চ পর্যায়ের কমিটির গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন দিক প্রাপ্ত হবে এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি পাবে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এই উচ্চ পর্যায়ের কমিটির গঠনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন দিক প্রাপ্ত হবে এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি পাবে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্যাসহ দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য একটি নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হবে।